- Alt+ 1: হোম পেইজ
- Alt+ 2: আপনার প্রোফাইল ( ওয়াল )
- Alt+ 3: কে আপনাকে ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠালো সেই তালিকা দেখাবে
- Alt+ 4: কে আপনাকে মেসেজ পাঠালো তা দেখাবে
- Alt+ 5: কী কী নোটিফিকেশন আসলো তা দেখাবে
- Alt+ 6: অ্যাকাউন্ট সেটিংস
- Alt+ 7: অ্যাকাউন্ট প্রাইভেসি
- Alt+ 8: ফেসবুকের ফ্যান পেইজ
- Alt+ 9: ফেসবুকের রাইট অ্যান্ড রেসপনসিবিলিটি
- Alt+ 0: ফেসবুক হেল্প সেন্টার
- Alt+ m: নতুন মেসেজ লেখার বক্স আনবে
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি জগৎ
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির সমস্যা সমাধানের নির্ভরযোগ্য ব্লগ।
Wednesday, January 28, 2015
ফেসবুকের কয়েকটি প্রয়োজনীয় শর্টকাট
Wednesday, October 1, 2014
আপনার পিসি হোক দ্রুতগতি সম্পন্ন
অনেক নতুন windows xp ব্যাবহারকারী রয়েছেন, যারা হরহামেশা তাদের কম্পিউটার স্লো বলে অভিযোগ করে থাকেন এবং সেই সাথে অভিঙ্গ ব্যাবহারকারীদের কাছে পরামর্শ খুজে বেড়ান কিভাবে কম্পিউটার ফাস্ট করা যায়। সেই রকম ব্যাবহারকারী হলে আপনি এই লেখাটি পরে দেখতে পারেন। আমার মনে হয় আপনার কাজে লাগবে। আপনি প্রথম দফায় যে যে কাজগুলো করতে পারেন তার ধারা হতে পারে এ রকম।
Start menu থেকে run open করুন (অথবা window key+ R) ।
এখন লিখুন recent এবং enter দিন। একটি নতুন window open হবে। এই window এর সবগুলো ফাইল delete দিন। এভাবে পালাক্রমে লিখুন %temp%, temp , prefetch অতঃপর সবগুলো ফাইল delete দিন এবং রিসাইকেল বিন থেকে ডিলিট করুন।
উপরোক্ত কাজ গুলো সফল ভাবে শেষ করার পর এবার নিম্নে উল্লেখিত কাজগুলো করুন।
My computer এ right mouse button ক্লিক করে property অপশনটি সিলেক্ট করুন। তারপর advanced ট্যাবটিতে ক্লিক করুন। এখন performance এর setting বাটনে ক্লিক করুন performance options নামক একটি window open হবে। এখানে adjust for best performance রেডিও বাটনটি ক্লিক করে ok করে দিন। কি কম্পিউটার কেমন যেন সাদাকাল হয়ে গেল? ভয় পাবেন না এটা সাময়িক। এবার পুর্বোল্লিখিত কার্যধারা অনুযায়ী আপনি আবার my computer থেকে adjust for best performance রেডিও বাটন পর্জন্ত যান এবং নিচের দিকের
Use common tasks in folders
Use drop shadows for icon levels on the desktop
Use visual styles on windows and buttons
এই কমান্ডগুলোর আগে ঠিক চিহ্ন দিন। এবং ok করুন। কাজ শেষ।
সামগ্রিক প্রক্রিয়াটি যদি একবার রিভিউ করি তাহলে দেখা যায় ব্যাপারটি এ রকমঃ- my computer>right mouse button click>properties>advanced>performance setting>adjust for best performance>ok. তারপর my computer >………….adjust for best performance > Use common tasks in folders, Use drop shadows for icon levels on the desktop, Use visual styles on windows and buttons এ ঠিক চিহ্ন>ok.
এবার আসুন আপনার startup ক্লিন করা যাক। নিচের কাজগুলো করুন।
Run > লিখুন msconfig > startup ট্যাব ক্লিক > সবগুলো ঠিক চিহ্ন উঠিয়ে দিন অথবা disable all বাটন ক্লিক করুন, apply করে ok করে দিন। restart চাইবে restart করুন । restart এর পরে একটি ডায়লগ বক্স ওপেন হবে don’t show me again তে ঠিক চিহ্ন দিয়ে ok করুন। ব্যাস কাজ শেষ।
Windows xp -র একটি আলাদা system restore নামক ফিচার রয়েছে। এটি সব সময় আপনার সবগুলো drive মনিটর করতে থাকে এবং যে কোন পরিবর্তনের জন্য ওই drive গুলোতে backup জমা করতে থাকে। এতে drive এর অনেক জায়গা বেদখল হয়ে যায় এর ফলে আপনি অনেক সময় ভয় পেতে পারেন যে কিভাবে যেন আপনার hard disk এ খালি জায়গা কমে যাচ্ছে। ভয়ের কিছু নেই আপনি নিম্নোক্ত কাজ গুলো করুন।
My computer > right click> system restore ট্যাব ক্লিক > disk space usage কে max থেকে min করে দিন(একে একে সবগুলো ড্রাইভে এই কাজ করুন )> apply > ok করে বেরিয়ে আসুন।
অনেক সময় windows page file গুলো ভারি হয়ে যায়। এতে কম্পিউটারের performance কমে যেতে পারে। সেক্ষেত্রে নিচের পদ্ধতি অনুসরন করে দেখতে পারেন।
start>control panel> administrative tools> local security policy> local policies> security options> ডান পাশের বক্স থেকে shutdown: clear virtual memory page file এ double click করে এনাবল করে ok করুন।
Rem কম ব্যাবহার করে এরকম এন্টিভাইরাস ব্যাবহার করুন।
ভাইরাস থেকে বাঁচতে porno site এ যাতায়ত কমিয়ে দিন।
আপনার ড্রাইভ গূলো কে নিয়মিত defragment করুন।
Defragment করতে হলে my computer > (প্রতিটি ড্রাইভ এ আলাদা করে) right click>tools ট্যাব ক্লিক > defragment now> analyze>defragment. শেষ।
এ পর্জন্ত যা যা বললাম তা করলে আশা করা যায় আপনার কম্পিউটারটি যথেষ্ট ফাস্ট হবে। সবচেয়ে ভাল হয় যদি আপনি ccleaner software টি ব্যাবহার করেন । ccleaner থেকে ডাউনলোড করুন
Start menu থেকে run open করুন (অথবা window key+ R) ।
এখন লিখুন recent এবং enter দিন। একটি নতুন window open হবে। এই window এর সবগুলো ফাইল delete দিন। এভাবে পালাক্রমে লিখুন %temp%, temp , prefetch অতঃপর সবগুলো ফাইল delete দিন এবং রিসাইকেল বিন থেকে ডিলিট করুন।
উপরোক্ত কাজ গুলো সফল ভাবে শেষ করার পর এবার নিম্নে উল্লেখিত কাজগুলো করুন।
My computer এ right mouse button ক্লিক করে property অপশনটি সিলেক্ট করুন। তারপর advanced ট্যাবটিতে ক্লিক করুন। এখন performance এর setting বাটনে ক্লিক করুন performance options নামক একটি window open হবে। এখানে adjust for best performance রেডিও বাটনটি ক্লিক করে ok করে দিন। কি কম্পিউটার কেমন যেন সাদাকাল হয়ে গেল? ভয় পাবেন না এটা সাময়িক। এবার পুর্বোল্লিখিত কার্যধারা অনুযায়ী আপনি আবার my computer থেকে adjust for best performance রেডিও বাটন পর্জন্ত যান এবং নিচের দিকের
Use common tasks in folders
Use drop shadows for icon levels on the desktop
Use visual styles on windows and buttons
এই কমান্ডগুলোর আগে ঠিক চিহ্ন দিন। এবং ok করুন। কাজ শেষ।
সামগ্রিক প্রক্রিয়াটি যদি একবার রিভিউ করি তাহলে দেখা যায় ব্যাপারটি এ রকমঃ- my computer>right mouse button click>properties>advanced>performance setting>adjust for best performance>ok. তারপর my computer >………….adjust for best performance > Use common tasks in folders, Use drop shadows for icon levels on the desktop, Use visual styles on windows and buttons এ ঠিক চিহ্ন>ok.
এবার আসুন আপনার startup ক্লিন করা যাক। নিচের কাজগুলো করুন।
Run > লিখুন msconfig > startup ট্যাব ক্লিক > সবগুলো ঠিক চিহ্ন উঠিয়ে দিন অথবা disable all বাটন ক্লিক করুন, apply করে ok করে দিন। restart চাইবে restart করুন । restart এর পরে একটি ডায়লগ বক্স ওপেন হবে don’t show me again তে ঠিক চিহ্ন দিয়ে ok করুন। ব্যাস কাজ শেষ।
Windows xp -র একটি আলাদা system restore নামক ফিচার রয়েছে। এটি সব সময় আপনার সবগুলো drive মনিটর করতে থাকে এবং যে কোন পরিবর্তনের জন্য ওই drive গুলোতে backup জমা করতে থাকে। এতে drive এর অনেক জায়গা বেদখল হয়ে যায় এর ফলে আপনি অনেক সময় ভয় পেতে পারেন যে কিভাবে যেন আপনার hard disk এ খালি জায়গা কমে যাচ্ছে। ভয়ের কিছু নেই আপনি নিম্নোক্ত কাজ গুলো করুন।
My computer > right click> system restore ট্যাব ক্লিক > disk space usage কে max থেকে min করে দিন(একে একে সবগুলো ড্রাইভে এই কাজ করুন )> apply > ok করে বেরিয়ে আসুন।
অনেক সময় windows page file গুলো ভারি হয়ে যায়। এতে কম্পিউটারের performance কমে যেতে পারে। সেক্ষেত্রে নিচের পদ্ধতি অনুসরন করে দেখতে পারেন।
start>control panel> administrative tools> local security policy> local policies> security options> ডান পাশের বক্স থেকে shutdown: clear virtual memory page file এ double click করে এনাবল করে ok করুন।
Rem কম ব্যাবহার করে এরকম এন্টিভাইরাস ব্যাবহার করুন।
ভাইরাস থেকে বাঁচতে porno site এ যাতায়ত কমিয়ে দিন।
আপনার ড্রাইভ গূলো কে নিয়মিত defragment করুন।
Defragment করতে হলে my computer > (প্রতিটি ড্রাইভ এ আলাদা করে) right click>tools ট্যাব ক্লিক > defragment now> analyze>defragment. শেষ।
এ পর্জন্ত যা যা বললাম তা করলে আশা করা যায় আপনার কম্পিউটারটি যথেষ্ট ফাস্ট হবে। সবচেয়ে ভাল হয় যদি আপনি ccleaner software টি ব্যাবহার করেন । ccleaner থেকে ডাউনলোড করুন
ডিভিডি বা সিডি copy-protected" থাকলে?
একটা জরুরী সিডি Nero দিয়ে কপি করতে গিয়েই ধাক্কাটা খেলাম! "This DVD is copy-protected" এরর দেখাচ্ছে। অর্থাৎ কপি করা যাবে না। শুরু করে দিলাম গুগলিং। এবং পেয়ে গেলাম কিভাবে প্রটেক্টেড ডিভিডি কপি করা যায় তার তথ্য। যার সারাংশ হল, ডিভিডিকে কপি প্রটেক্টেড করার জন্য Content Scramble System (CSS) নামে একটা পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। ফলে CSS এনক্রিপ্টেড ডিভিডিগুলোকে ডিক্রিপ্ট করা ছাড়া কপি করা সম্ভব নয়। ডিভিডি ডিক্রিপ্ট করার জন্য বেশ কিছু সফটওয়্যার পাওয়া যায়। এর মধ্যে আমার কাছে DVD43 প্রোগ্রামটি ভাল লেগেছে। এটি একটি ফ্রিওয়্যার ডিক্রিপ্টার। এর প্রধান বৈশিষ্ট্য হল, এটি ব্যাকগ্রাউন্ডে থেকে রিয়েলটাইমে ডিভিডিকে ডিক্রিপ্ট করতে পারে। ফলে প্রটেক্টেড ডিভিডি থেকে ডিস্ক টু ডিস্ক কপি করা সম্ভ হয়। এই লিংক থেকে DVD43 ডাউনলোড করুন। ডাউনলোড হয়ে গেলে সেটাপ চালু করুন। খুবই ছোট একটি প্রোগ্রাম এবং অত্যন্ত সরল এর ইনস্টলেশন। ইনস্টল হয়ে গেলে সিস্টেম ট্রেতে একটি মানুষের মাথার ছবির মত হলুদ আইকন দেখতে পাবেন। যখনই আপনি কপি প্রটেক্টেড কোন ডিভিডি ড্রাইভে প্রবেশ করাবেন হলুদ আইকনটি সবুজ হয়ে যাবে। তার মানে ডিভিডি কপি করার জন্য প্রস্তুত। এবার যে কোন ডিভিডি বার্নিং সফটওয়্যার(Nero ব্যবহার করাই উত্তম) দিয়ে ডিভিডিটি কপি করে ফেলতে পারবেন।
পেনড্রাইভের ব্যবহার
পেনড্রাইভ একটি পোর্টেবল ইউএসবি মেমোরি ডিভাইস। এটি দিয়ে খুব দ্রুত ফাইল, অডিও, ভিডিও, সফটওয়্যার এক কম্পিউটার থেকে অন্য কম্পিউটারে ট্রান্সফার করা যায়। এই ডিভাইসটি এতই ছোট যে, যেকেউ পকেটে বা ব্যাগে করে সহজে বহন করতে পারেন এবং মূল্যবান তথ্য সবসময় পেনড্রাইভে রেখে ব্যবহার করেন। পেনড্রাইভ বর্তমানে অনেকেই ব্যবহার করে থাকেন। আর এই পেনড্রাইভ দৈনন্দিন জীবনে একটি বড় অংশ হিসেবে কাজ করছে, যা আমাদের ছোট পোর্টেবল হার্ডডিস্কের সুবিধা দিয়ে থাকে। যারা নিয়মিত কম্পিউটার ব্যবহার করে থাকেন বা যাদের দরকারি ফাইল সবসময় প্রয়োজন হয় তাদের অনেকেই পেনড্রাইভ ব্যবহার করে থাকেন। পেনড্রাইভ দিয়ে শুধু তথ্য আদান-প্রদানই নয়, এর বাইরের অনেক কাজেও ব্যবহার করা যায়। তাই এবারের লেখায় পেনড্রাইভের নানাবিধ সুবিধা ও ব্যবহার সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।
পোর্টেবল অ্যাপ্লিকেশন
অনেককেই বিভিন্ন কাজে বাইরে ভিন্ন পরিবেশের কম্পি উটারে কাজ করতে হয়। সেক্ষেত্রে ভিন্ন পরিবেশের কম্পিউটারের অ্যাপ্লিকেশন বা টুলগুলো অনেক অচেনা মনে হতে পারে। সেক্ষেত্রে আপনি পোর্টেবল অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করতে পারেন। বেশ কয়েক সংখ্যা আগে পোর্টেবল অ্যাপ্লিকেশনের ওপর বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছিল। এই পোর্টেবল অ্যাপ্লিকেশনের কাজ হচ্ছে এটি এমন একটি অ্যাপ্লিকেশন, যার ভেতর অনেক ধরনের টুল বিল্টইন অবস্থায় থাকে। যেমন : এন্টিভাইরাস, ওপেন অফিস, ইনস্ট্যান্ট মেসেঞ্জার, ফায়ারফক্স, গেমস, ভিডিও-অডিও প্লেয়ারসহ বেশ কয়েক ধরনের টুল। এই টুলগুলো আপনার পেনড্রাইভে নিয়ে যেকোনো কম্পি উটারে বসে পেনড্রাইভ থেকে ব্যবহার করতে পারেন। এতে আপনাকে পরিবেশ ভিন্ন হওয়ার পরও অ্যাপ্লিকেশনগুলোকে অচেনা মনে হবে না।
পেনড্রাইভ দিয়েলগইন-লগআউট
ইউজার সিকিউরিটি বর্তমানে একটি প্রধান বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। বর্তমানে অনেকেই কম্পিউটারের লগইন পাসওয়ার্ডকে সিকিউর ভাবেন না, কারণ হ্যাকারদের কাছে কম্পিউটারের পাসওয়ার্ড বের করা তেমন কষ্টকর নয়। সেক্ষেত্রে পেনড্রাইভ দিয়ে এর সিকিউরিটি দেয়া সম্ভব। বর্তমানে অনেক ফ্ল্যাশড্রাইভ বা পেনড্রাইভের সঙ্গে সফটওয়্যার আসছে, যা দিয়ে লগইন-লগআউট অপশন সেট করা যায়। Blue Micro USB Flash Drive Logon এমন একটি থার্ড পার্টি সফটওয়্যার, যা আপনাকে ওপরের সুবিধাটি দিতে পারে। এই সফটওয়্যারের ব্যবহার দিয়ে আপনার পেনড্রাইভকে কম্পিউটারের জন্য একটি চাবি হিসেবে ব্যবহার করতে পারবেন। যেমন ধরুন আপনি কম্পিউটারে লগইন করতে চাচ্ছেন, সেক্ষেত্রে আপনার নির্দিষ্ট পেনড্রাইভ ইউএসবি পোর্টে সংযোগ এবং কম্পিউটারে পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করতে হবে। পেনড্রাইভ ছাড়া কম্পিউটারে লগইন করতে পারবেন না। এই পদ্ধতি যেমনি সিকিউরিটি বাড়িয়েছে, তেমনি একটি সমস্যাও রয়েছে। কোনো কারণে পেনড্রাইভটি হারিয়ে গেলে আপনি নিজেই কম্পিউটারে লগইন করতে পারবেন না।
ক্যাস বাড়াতে পেনড্রাইভ
কিছু প্লাগইন আপনার কম্পিউটারের স্পিড বাড়াতে সক্ষম হবে। Windows Ready Boost নামে একটি ফিচার রয়েছে, যা উইন্ডোজ ভিসতাতে কাজ করে এবং উইন্ডোজ এক্সপির জন্য রয়েছে eBoostrer। অনেক ব্যবহারকারীর কম্পিউটারের র্যমের সাইজ কম থাকে। যার ফলে কম্পিউটারের স্পিড কমে যায়। কম্পিউটারের স্পিড বাড়ানোর জন্য পেনড্রাইভ ব্যবহার করতে পারেন। আপনার পেনড্রাইভটি ইউএসবি পোর্টে যুক্ত করুন। নরমাল কম্পিউটারে উইন্ডোজের মেমরির পেজ ফাইল সি ড্রাইভে সেভ হয়ে থাকে। আপনি তা পরিবর্তন করে পেনড্রাইভের লোকেশন দেখিয়ে দিতে পারেন। এতে পেজ ফাইলের স্টোরের সাইজের পরিমাণ বাড়বে।
এনক্রিপটেড ডাটা
আপনার ব্যবহারের সব ফাইল, ফোল্ডারকে পেনড্রাইভে নিয়ে বিভিন্ন জায়গায় যাচ্ছেন এবং ভিন্ন পরিবেশের কম্পিউটারে ব্যবহার করছেন। অনেক সময় আপনার খুব পার্সোনাল ফাইল বা পাসওয়ার্ডগুলোর তথ্য পেনড্রাইভে থাকতে পারে। কিন্তু যদি কোনো কারণে পেনড্রাইভটি হারিয়ে যায়, তাহলে আপনার পার্সোনাল তথ্যগুলো অন্যের কাছে চলে যেতে পারে। এক্ষেত্রে আপনি আপনার পার্সোনাল ডাটাগুলোকে এনক্রিপটেড করে রাখতে পারেন। এনক্রিপটেড করার জন্য True Crypt, Dekart Private Disk Light টুলগুলো ব্যবহার করতে পারেন। এনক্রিপ্ট করার আগে এর ব্যবহারবিধি পড়ে নেবেন।
সিস্টেম অ্যাডমিনের ড্রাইভার
অনেক সিস্টেম অ্যাডমিন রয়েছে, যাদের কম্পিউটারে নিয়মিত ড্রাইভার আপডেট বা ইনস্টল করতে হয়। সেক্ষেত্রে ড্রাইভারগুলোকে এক্সটারনাল হার্ডডিস্কে সেভ করে নিয়ে কাজ করে থাকেন অথবা সিডি বা ডিভিডিতে রাইট করে নিয়ে ব্যবহার করে থাকেন। কিন্তু ড্রাইভারগুলোকে পেনড্রাইভের একটি নির্দিষ্ট ফোল্ডারে রেখে ব্যবহার করা হয় তাহলে অনেক সুবিধা পাওয়া যাবে। যেমন : পেনড্রাইভ ওজনে হালকা হওয়াতে সব সময় এটি বহন করা যাবে এবং বিভিন্ন ড্রাইভের আপডেট বের হলে তা পেনড্রাইভে খুব সহজে আপডেট এবং ব্যবহার করা যাবে।
পোর্টেবল অপারেটিং সিস্টেম
বর্তমানে পোর্টেবল অ্যাপ্লিকেশনের পাশাপাশি পোর্টেবল অপারেটিং সিস্টেম বের হয়েছে। অনেকেই আছেন, যারা উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের পাশাপাশি লিনআক্স ব্যবহার করতে চাচ্ছেন, কিন্তু পার্টিশনের ভয়ে লিনআক্স ব্যবহার করতে পারছেন না। সেক্ষেত্রে পেনড্রাইভে পোর্টেবল লিনআক্সকে নিয়ে খুব সহজে ব্যবহার করতে পারেন। আপনার কম্পিউটারের প্রয়োজনীয় ফাইলগুলোকে পোর্টেবল অপারেটিং সিস্টেম দিয়ে ব্যবহার করতে পারবেন। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায়, ভিন্ন পরিবেশে কম্পিউটার ব্যবহার করতে গেলে কম্পিউটারের ব্যবহারবিধির ওপর অনেক রেস্ট্রিকশন থাকে। সেক্ষেত্রে পোর্টেবল অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করতে পারেন। এতে আপনাকে কোনো রেস্ট্রিকশনের ভেতর থাকতে হবে না। কোনো বন্ধুর কম্পিউটার ব্যবহার করতে চাচ্ছেন, কিন্তু তার কম্পিউটারটি ভাইরাসে আক্রান্ত, সেক্ষেত্রে পোর্টেবল অপারেটিং সিস্টেম দিয়ে আপনি কম্পিউটারটি ব্যবহার করতে পারবেন এবং আপনার বন্ধুর কম্পিউটারের ভাইরাসগুলোকে রিমুভ করতে পারবেন। বেশ কিছু পোর্টেবল অপারেটিং সিস্টেম হচ্ছে Knoppix, DamnSmall Linux, Puppy Linux, Linux Mint ইত্যাদি।
রিকোভারি এনভায়রনমেন্ট
উইন্ডোজ এক্সপি অনেকেই ব্যবহার করেন কিন্তু ভাইরাসের কারণে অনেক সময় ফাইল মিসিং হয় এবং ফাইল বা ডিএলএল মিসিংয়ের কারণে অনেক সময় কম্পিউটার অন হয় না। সেক্ষেত্রে নতুন করে উইন্ডোজ সেটআপ দিয়ে থাকেন। কিন্তু পেনড্রাইভ দিয়ে আপনি এ সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন। উইন্ডোজ এক্সপির রিকোভারি করার ফাইলগুলো পেনড্রাইভে নিয়ে খুব সহজে এক্সপি রিকোভারি অপশন থেকে রিকোভার করে নিতে পারেন। Bartpe এমন একটি গ্রাফিক্যাল রিকোভারি টুল।
পোর্টেবল অ্যাপ্লিকেশন
অনেককেই বিভিন্ন কাজে বাইরে ভিন্ন পরিবেশের কম্পি উটারে কাজ করতে হয়। সেক্ষেত্রে ভিন্ন পরিবেশের কম্পিউটারের অ্যাপ্লিকেশন বা টুলগুলো অনেক অচেনা মনে হতে পারে। সেক্ষেত্রে আপনি পোর্টেবল অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করতে পারেন। বেশ কয়েক সংখ্যা আগে পোর্টেবল অ্যাপ্লিকেশনের ওপর বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছিল। এই পোর্টেবল অ্যাপ্লিকেশনের কাজ হচ্ছে এটি এমন একটি অ্যাপ্লিকেশন, যার ভেতর অনেক ধরনের টুল বিল্টইন অবস্থায় থাকে। যেমন : এন্টিভাইরাস, ওপেন অফিস, ইনস্ট্যান্ট মেসেঞ্জার, ফায়ারফক্স, গেমস, ভিডিও-অডিও প্লেয়ারসহ বেশ কয়েক ধরনের টুল। এই টুলগুলো আপনার পেনড্রাইভে নিয়ে যেকোনো কম্পি উটারে বসে পেনড্রাইভ থেকে ব্যবহার করতে পারেন। এতে আপনাকে পরিবেশ ভিন্ন হওয়ার পরও অ্যাপ্লিকেশনগুলোকে অচেনা মনে হবে না।
পেনড্রাইভ দিয়েলগইন-লগআউট
ইউজার সিকিউরিটি বর্তমানে একটি প্রধান বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। বর্তমানে অনেকেই কম্পিউটারের লগইন পাসওয়ার্ডকে সিকিউর ভাবেন না, কারণ হ্যাকারদের কাছে কম্পিউটারের পাসওয়ার্ড বের করা তেমন কষ্টকর নয়। সেক্ষেত্রে পেনড্রাইভ দিয়ে এর সিকিউরিটি দেয়া সম্ভব। বর্তমানে অনেক ফ্ল্যাশড্রাইভ বা পেনড্রাইভের সঙ্গে সফটওয়্যার আসছে, যা দিয়ে লগইন-লগআউট অপশন সেট করা যায়। Blue Micro USB Flash Drive Logon এমন একটি থার্ড পার্টি সফটওয়্যার, যা আপনাকে ওপরের সুবিধাটি দিতে পারে। এই সফটওয়্যারের ব্যবহার দিয়ে আপনার পেনড্রাইভকে কম্পিউটারের জন্য একটি চাবি হিসেবে ব্যবহার করতে পারবেন। যেমন ধরুন আপনি কম্পিউটারে লগইন করতে চাচ্ছেন, সেক্ষেত্রে আপনার নির্দিষ্ট পেনড্রাইভ ইউএসবি পোর্টে সংযোগ এবং কম্পিউটারে পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করতে হবে। পেনড্রাইভ ছাড়া কম্পিউটারে লগইন করতে পারবেন না। এই পদ্ধতি যেমনি সিকিউরিটি বাড়িয়েছে, তেমনি একটি সমস্যাও রয়েছে। কোনো কারণে পেনড্রাইভটি হারিয়ে গেলে আপনি নিজেই কম্পিউটারে লগইন করতে পারবেন না।
ক্যাস বাড়াতে পেনড্রাইভ
কিছু প্লাগইন আপনার কম্পিউটারের স্পিড বাড়াতে সক্ষম হবে। Windows Ready Boost নামে একটি ফিচার রয়েছে, যা উইন্ডোজ ভিসতাতে কাজ করে এবং উইন্ডোজ এক্সপির জন্য রয়েছে eBoostrer। অনেক ব্যবহারকারীর কম্পিউটারের র্যমের সাইজ কম থাকে। যার ফলে কম্পিউটারের স্পিড কমে যায়। কম্পিউটারের স্পিড বাড়ানোর জন্য পেনড্রাইভ ব্যবহার করতে পারেন। আপনার পেনড্রাইভটি ইউএসবি পোর্টে যুক্ত করুন। নরমাল কম্পিউটারে উইন্ডোজের মেমরির পেজ ফাইল সি ড্রাইভে সেভ হয়ে থাকে। আপনি তা পরিবর্তন করে পেনড্রাইভের লোকেশন দেখিয়ে দিতে পারেন। এতে পেজ ফাইলের স্টোরের সাইজের পরিমাণ বাড়বে।
এনক্রিপটেড ডাটা
আপনার ব্যবহারের সব ফাইল, ফোল্ডারকে পেনড্রাইভে নিয়ে বিভিন্ন জায়গায় যাচ্ছেন এবং ভিন্ন পরিবেশের কম্পিউটারে ব্যবহার করছেন। অনেক সময় আপনার খুব পার্সোনাল ফাইল বা পাসওয়ার্ডগুলোর তথ্য পেনড্রাইভে থাকতে পারে। কিন্তু যদি কোনো কারণে পেনড্রাইভটি হারিয়ে যায়, তাহলে আপনার পার্সোনাল তথ্যগুলো অন্যের কাছে চলে যেতে পারে। এক্ষেত্রে আপনি আপনার পার্সোনাল ডাটাগুলোকে এনক্রিপটেড করে রাখতে পারেন। এনক্রিপটেড করার জন্য True Crypt, Dekart Private Disk Light টুলগুলো ব্যবহার করতে পারেন। এনক্রিপ্ট করার আগে এর ব্যবহারবিধি পড়ে নেবেন।
সিস্টেম অ্যাডমিনের ড্রাইভার
অনেক সিস্টেম অ্যাডমিন রয়েছে, যাদের কম্পিউটারে নিয়মিত ড্রাইভার আপডেট বা ইনস্টল করতে হয়। সেক্ষেত্রে ড্রাইভারগুলোকে এক্সটারনাল হার্ডডিস্কে সেভ করে নিয়ে কাজ করে থাকেন অথবা সিডি বা ডিভিডিতে রাইট করে নিয়ে ব্যবহার করে থাকেন। কিন্তু ড্রাইভারগুলোকে পেনড্রাইভের একটি নির্দিষ্ট ফোল্ডারে রেখে ব্যবহার করা হয় তাহলে অনেক সুবিধা পাওয়া যাবে। যেমন : পেনড্রাইভ ওজনে হালকা হওয়াতে সব সময় এটি বহন করা যাবে এবং বিভিন্ন ড্রাইভের আপডেট বের হলে তা পেনড্রাইভে খুব সহজে আপডেট এবং ব্যবহার করা যাবে।
পোর্টেবল অপারেটিং সিস্টেম
বর্তমানে পোর্টেবল অ্যাপ্লিকেশনের পাশাপাশি পোর্টেবল অপারেটিং সিস্টেম বের হয়েছে। অনেকেই আছেন, যারা উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের পাশাপাশি লিনআক্স ব্যবহার করতে চাচ্ছেন, কিন্তু পার্টিশনের ভয়ে লিনআক্স ব্যবহার করতে পারছেন না। সেক্ষেত্রে পেনড্রাইভে পোর্টেবল লিনআক্সকে নিয়ে খুব সহজে ব্যবহার করতে পারেন। আপনার কম্পিউটারের প্রয়োজনীয় ফাইলগুলোকে পোর্টেবল অপারেটিং সিস্টেম দিয়ে ব্যবহার করতে পারবেন। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায়, ভিন্ন পরিবেশে কম্পিউটার ব্যবহার করতে গেলে কম্পিউটারের ব্যবহারবিধির ওপর অনেক রেস্ট্রিকশন থাকে। সেক্ষেত্রে পোর্টেবল অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করতে পারেন। এতে আপনাকে কোনো রেস্ট্রিকশনের ভেতর থাকতে হবে না। কোনো বন্ধুর কম্পিউটার ব্যবহার করতে চাচ্ছেন, কিন্তু তার কম্পিউটারটি ভাইরাসে আক্রান্ত, সেক্ষেত্রে পোর্টেবল অপারেটিং সিস্টেম দিয়ে আপনি কম্পিউটারটি ব্যবহার করতে পারবেন এবং আপনার বন্ধুর কম্পিউটারের ভাইরাসগুলোকে রিমুভ করতে পারবেন। বেশ কিছু পোর্টেবল অপারেটিং সিস্টেম হচ্ছে Knoppix, DamnSmall Linux, Puppy Linux, Linux Mint ইত্যাদি।
রিকোভারি এনভায়রনমেন্ট
উইন্ডোজ এক্সপি অনেকেই ব্যবহার করেন কিন্তু ভাইরাসের কারণে অনেক সময় ফাইল মিসিং হয় এবং ফাইল বা ডিএলএল মিসিংয়ের কারণে অনেক সময় কম্পিউটার অন হয় না। সেক্ষেত্রে নতুন করে উইন্ডোজ সেটআপ দিয়ে থাকেন। কিন্তু পেনড্রাইভ দিয়ে আপনি এ সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন। উইন্ডোজ এক্সপির রিকোভারি করার ফাইলগুলো পেনড্রাইভে নিয়ে খুব সহজে এক্সপি রিকোভারি অপশন থেকে রিকোভার করে নিতে পারেন। Bartpe এমন একটি গ্রাফিক্যাল রিকোভারি টুল।
৩০ দিনের নমুণা সফটওয়্যারের মেয়াদ বাড়িয়ে নিন।
নানা
কারণে আমরা কম্পিউটারে বিভিন্ন সফটওয়্যারের নমুণা বা ট্রায়াল সংস্করণ
ব্যবহার করি। নির্দিষ্ট মেয়াদের পর ট্রায়াল সফটওয়্যার আর ব্যবহার করা যায়
না। ‘টাইম স্টপার’ নামের একটি সফটওয়্যারের সাহায্যে আপনি ট্রায়াল
সফটওয়্যারের নির্দিষ্ট মেয়াদকে বেঁধে রাখতে পারবেন, যার ফলে যত দিন ইচ্ছে
ট্রায়াল সফটওয়্যার ব্যবহার করা যাবে। মাত্র ৯৩৭ কিলোবাইটের ছোট এই
সফটওয়্যারটি http://bit.ly/hVjt1H
ঠিকানা থেকে নামিয়ে নিন। এরপর জিপ ফাইলটি ওপেন করে সফটওয়্যারটি ইনস্টল
করুন। এখন টাইম স্টপার চালু করে যে সফটওয়্যারটির ট্রায়াল সংস্করণের
মেয়াদকে বেঁধে রাখতে চান, সেটির প্রোগ্রাম ফাইলে যান এবং যে অপশনে ক্লিক
করলে সফটওয়্যারটি চালু হয়, সেটি নির্বাচিত করুন। যেমন ধরুন, আপনার পিসির
সি ড্রাইভে ‘হিরো সুপার প্লেয়ার’ রয়েছে, তাহলে এটিকে নির্বাচিত করার জন্য C:\HEROSOFT\Hero Super Player\ STHSVCD.exe-এ ক্লিক করতে হবে। এরপর Choose new date লেখা
বক্সে ওই সফটওয়্যারটির মেয়াদ থাকাকালীন সময়ের মধ্যে একটি তারিখ নির্বাচন
করুন। যেমন, সফটওয়্যারটির ট্রায়াল সংস্করণের মেয়াদ শেষ হবে ৩০ ডিসেম্বর
২০১০, তাহলে ৩০ ডিসেম্বরের আগে যেকোনো একটি তারিখ নির্বাচন করুন। সবশেষে
নির্দিষ্ট বক্সে সফটওয়্যারটির নাম লিখে Create desktop icon অপশনে ক্লিক
করলে ওই নামের একটি আইকন ডেস্কটপে আসবে। এখন থেকে সফটওয়্যারটি চালু করার
জন্য এই আইকন ব্যবহার করুন। তাহলেই ওই সফটওয়্যারটি যত দিন খুশি ব্যবহার
করতে পারবেন। তবে ট্রায়াল সফটওয়্যারের প্রোগ্রাম ফাইল বা আসল আইকন ব্যবহার
করলে আগের নিয়মে নির্দিষ্ট সময়েই এর মেয়াদ শেষ হয়ে যাবে
Monday, September 22, 2014
বিভিন্ন খেলনা নিজেই তৈরী করি ও বিজ্ঞানের বাস্তব প্রয়োগ উপলব্ধি করি।
এসো
নিজে করি টপিকটি আমার কাছে খুবই প্রিয়। বিজ্ঞানের অনেক কিছুই আমরা জানি
কিন্তু তার ব্যবহারিক জ্ঞান না থাকলে সেই জানাটা উপকারে আসে না। বিশেষ করে
শিশুদের জন্য ব্যবহারিক জ্ঞান আরো বেশি দরকার। আর তা যদি খেলনা তৈরীর
মাধ্যমে হয় তাহলে আরো বেশ হয়। এখানে এমন একটি ওয়েজ সাইটের ঠিকানা দিচ্ছি
যেখানে বিভিন্ন ধরনের খেলনা তৈরী ও সেটা কিভাবে কাজ করে সেটা জানতে পারব।
ওয়েব সাইটের ঠিকানাটি http://www.arvindguptatoys.com/toys.html
লিংক এ ক্লিক করলে পাওয়া যাবে।
এক ক্লিকেই অনেক ফোল্ডার তৈরি করুন
কেমন আছেন ভাই ও বোনেরা?আমি আপনাদের মাঝে আবার এলাম।।ভালোবাসার টানে
আমি সময় করে নিয়ে আপনাদের মাঝে ফিরে আসি।যাই হোক, আজ আমি আপনাদের একটি
মজার জিনিস দেখাবো।
এক ক্লিকেই কিভাবে অনেক ফোল্ডার বানাবেন? বিশ্বাস হচ্ছেনা? পারবেন অবশ্যই ।চেষ্টা করে দেখুন।
প্রথমে একটি notepad open করুন।এর মধ্যে লিখুন -
MD romel simanto jony Akash rasel mitu borsha brishty
এরপর এটিকে সেভ করুন romel.bat নামে। এরপর এটিকে ডাবল ক্লিক করুন দেখবেন ৮ তি ফোল্ডার হয়ে গেছে।এবং rename হয়ে গেছে।
ভালো লাগলে জানাবেন। :)
এক ক্লিকেই কিভাবে অনেক ফোল্ডার বানাবেন? বিশ্বাস হচ্ছেনা? পারবেন অবশ্যই ।চেষ্টা করে দেখুন।
প্রথমে একটি notepad open করুন।এর মধ্যে লিখুন -
MD romel simanto jony Akash rasel mitu borsha brishty
এরপর এটিকে সেভ করুন romel.bat নামে। এরপর এটিকে ডাবল ক্লিক করুন দেখবেন ৮ তি ফোল্ডার হয়ে গেছে।এবং rename হয়ে গেছে।
ভালো লাগলে জানাবেন। :)
ওয়েবসাইটের স্লাইড শোঃ
এবার List URLs (One per line) এই ওয়েবসাইটের পূর্ণ ঠিকানা (http://সহ) লিখুন। একটি ঠিকানা লেখার পর এন্টার দিয়ে আরেকটি ঠিকানা লিখতে হবে। এভাবে যত ইচ্ছা ওয়েবসাইট লেখা যাবে।
সবশেষে Create Link বাটনে ক্লিক করলে লিংক তৈরি হয়ে যাবে। এখন ওই তৈরি করা ওয়েব লিংকে প্রবেশ করলে যুক্ত করা ওয়েবসাইটগুলোর স্লাইড দেখা যাবে এবং বাঁ Previous ও ডানে Next বাটন থাকবে এবং মোট লিংকের (ওয়েবপেজের) সংখ্যা উল্লেখ থাকবে।
রেজিস্ট্রেশনের সুবিধা বা ঝামেলা না থাকায় পরবর্তী সময়ে তৈরি করা স্লাইড লিংকে কোনো সাইট যোগ বা বাদ দেওয়া যাবে না।
Friday, August 29, 2014
ইউটিউব ভিডিও ডাউনলোড
ভিডিও ডাউনলোড করাঃ
http://www.youtube.com/watch?v=_wfrZXKFPAU এই ভিডিওটি যদি ডাউনলোড করতে চান তাহলে এড্রেসবারে http://www.OKyoutube.com/watch?v=_wfrZXKFPAU লিখে Enter মারুন দেখবেন ভিডিওটি ডাউনলোড হচ্ছে।
এরকম আরও হাজারখানেক নিয়ম আছে। OK এর জায়গায় kiss লিখতে হবে। অর্থাৎ যদি নিwww.youtube.com/watch?v=_wfrZXKFPAU ভিডিওটা ডাউনলোড করতে হয় তবে এড্রেসবারে http://www.kissyoutube.com/watch?v=_wfrZXKFPAU লিখলেই চলবে!
আরেকটা আছে youtube000 এখানে যদি লিঙ্ক হয় http://www.youtube.com/watch?v=_wfrZXKFPAU তাহলে ডাউনলোডের লিঙ্ক হবে http://www.youtube.com000/watch?v=_wfrZXKFPAU । এখানে flv, mp4 , 3gp তিনটাই আছে দেখলাম ।
আরেকটা youtube এর জায়গায় keephd লিখলে অর্থাৎ http://www.youtube.com/watch?v=_wfrZXKFPAU এটা ডাউনলোড করতে http://www.keepHD.com/watch?v=_wfrZXKFPAU লিখলে Flash, For mobile, Mp4, HQ MP4(720p), HQ MP4(1080p) ফরমাটের ডাউনলোড লিঙ্ক পাওয়া যাবে।
হাই কোয়ালিটি ভিডিও দেখাঃ
ইউটিউবের সব ভিডিও হাই কোয়ালিটিতে থাকে না। আপনি ইচ্ছা করলে তা হাই কোয়ালিটিতে দেখতে পারেন। এর জন্য আপনাকে যা করতে হবে তা হচ্ছে url এর শেষে ‘&fmt=18′ অথবা ‘&fmt=22′ যোগ করতে হবে।
উদাহরনঃ http://www.youtube.com/watch?v=VT4E_BkEx5k তে ভিডিও টি সাধারণ কোয়ালিটিতে আছে এক্ষেত্রে আপন http://www.youtube.com/watch?v=VT4E_BkEx5k&fmt=18 অথবা http://www.youtube.com/watch?v=VT4E_BkEx5k&fmt=22 তে হাই কোয়ালিটি ভিডিও পাবেন।
হাই-কোয়ালিটি ভিডিও এমবেড করাঃ
এর জন্য শেষে “&ap=&fmt=18″ অথবা “&ap=&fmt=22″ যোগ করতে হবে।
ভিডিওর নির্দিষ্ট অংশ দেখাঃ
ধরুন আপনার পুরো ভিডিওটি দেখার দরকার নেই। ১ মিনিট ২২ সেকেন্ড পর থেকে দেখতে চান। সেক্ষেত্রে url এর শেষে #t=01m22s (#t=XXmYYs for XX mins and YY seconds) zOg করুন।
ভিডিওর নির্দিষ্ট অংশ এমবেড করাঃ
ধরুন আপনি ভিডিওটির ৩০ সেকেন্ড পর থেকে এমবেড করতে চান। সেক্ষেত্রে url এর শেষে ‘&start=30′ যোগ করুন।
এমবেডেড ভিডিও অটোপ্লে করাঃ
কোন সাইটে কোন ভিডিও এমবেড করার পর সাধারণত ভিডিওর উপর ক্লিক না করা পর্যন্ত শুরু হয় না। শেষে ‘&autoplay=1′ যোগ করলে পেজ লোড হবার সাথে সাথে ভিডিও প্লে হওয়া আরম্ভ করবে। আর ক্লিক করার দরকার হবে না। যেমন
এমবেডেড ভিডিও অটোমেটিক্যালি রি-প্লে করাঃ
‘&loop=1′ যোগ করে আপনি এটা করতে পারেন। অর্থাৎ ভিডিওটি দেখা শেষ হয়ে গেলে এটি আবার শুরু হবে।
রিলেটেড ভিডিও ডিজএবল করাঃ
এক্ষেত্রে ‘&rel=0′ যোগ করলেই হবে।
এমপিথ্রি ডাউনলোডঃ
http://www.vidtomp3.com/ সাইটে গিইয়ে youtube link টি দিলেই সেখান থেকে mp3 ডাউনলোড লিঙ্ক পাওয়া যাবে।
আপনার জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বরের গোপন সংকেত বা মানে জানুন !
বাংলাদেশী
হিসাবে আমাদের অনেকের ই জাতীয় পরিচয় পত্র আছে। অনেকে এটাকে ভোটার আইডি
কার্ড হিসাবে বলেন যেটা সম্পুর্ণ ভুল। এটা ন্যাশনাল আইডি কার্ড বা জাতীয়
পরিচয় পত্র।
আপনারা দেখবেন এটার নীচে লাল কালি দিয়ে লেখা ১৩ সংখ্যার একটা নম্বর আছে যাকে আমরা আইডি নম্বর হিসাবে জানি।
কিন্তু এই ১৩ সংখ্যার মানে কি?
১। এর প্রথম ২ সংখ্যা - জেলা কোড। ৬৪ জেলার আলাদা আলাদা কোড আছে। ঢাকার জন্য এই কোড ২৬।
২। পরবর্ত্তি ১ সংখ্যা - এটা আর এম ও (RMO) কোড।
সিটি কর্পোরেশনের জন্য - ৯
ক্যান্টনমেন্ট - ৫
পৌরসভা - ২
পল্লী এলাকা - ১
পৌরসভার বাইরে শহর এলাকা - ৩
অন্যান্য - ৪
৩। পরবর্ত্তি ২ সংখ্যা - এটা উপজেলা বা থানা কোড
৪। পরবর্ত্তি ২ সংখ্যা - এটা ইউনিয়ন (পল্লীর জন্য) বা ওয়ার্ড কোড (পৌরসভা বা সিটি কর্পোরেশনের জন্য)
৫। শেষ ৬ সংখ্যা - আই ডি কার্ড করার সময় আপনি যে ফর্ম পূরণ করেছিলেন এটা সেই ফর্ম নম্বর।
বর্তমানে আবার ১৭ ডিজিট ওয়ালা আইডি কার্ড দেয়া হচ্ছে যার প্রথম ৪ ডিজিট হচ্ছে জন্মসাল!
আপনারা দেখবেন এটার নীচে লাল কালি দিয়ে লেখা ১৩ সংখ্যার একটা নম্বর আছে যাকে আমরা আইডি নম্বর হিসাবে জানি।
কিন্তু এই ১৩ সংখ্যার মানে কি?
১। এর প্রথম ২ সংখ্যা - জেলা কোড। ৬৪ জেলার আলাদা আলাদা কোড আছে। ঢাকার জন্য এই কোড ২৬।
২। পরবর্ত্তি ১ সংখ্যা - এটা আর এম ও (RMO) কোড।
সিটি কর্পোরেশনের জন্য - ৯
ক্যান্টনমেন্ট - ৫
পৌরসভা - ২
পল্লী এলাকা - ১
পৌরসভার বাইরে শহর এলাকা - ৩
অন্যান্য - ৪
৩। পরবর্ত্তি ২ সংখ্যা - এটা উপজেলা বা থানা কোড
৪। পরবর্ত্তি ২ সংখ্যা - এটা ইউনিয়ন (পল্লীর জন্য) বা ওয়ার্ড কোড (পৌরসভা বা সিটি কর্পোরেশনের জন্য)
৫। শেষ ৬ সংখ্যা - আই ডি কার্ড করার সময় আপনি যে ফর্ম পূরণ করেছিলেন এটা সেই ফর্ম নম্বর।
বর্তমানে আবার ১৭ ডিজিট ওয়ালা আইডি কার্ড দেয়া হচ্ছে যার প্রথম ৪ ডিজিট হচ্ছে জন্মসাল!
Subscribe to:
Posts (Atom)